1. admin@songbadsaradesh.com : songbad :
টি ব্যাগ কীভাবে এল - সংবাদ সারাদেশ
৬ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২১শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| শরৎকাল| সোমবার| রাত ১:৩০|
শিরোনাম :
বরুড়ায় স্বেচ্ছাসেবীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত বরুড়ার মুকুন্দপুরে অগ্নিকান্ডে গবাদিপশু ও বসতঘর পুরে ছাই বরুড়ায় সেচ্ছাসেবীদের মিলনমেলা শরীয়তপুরে মিয়া নুরুদ্দিন অপুর জন্মদিন পালন করলেন নুরুজ্জামান বেপারী সিলেট মহানগর জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ ,ফ্যাসিস্টের দোসররা জামায়াতকে কলুষিত করতে ঘৃণ্য খেলায় মেতে উঠেছে —মাওলানা হাবিবুর রহমান দেবীদ্বারে আট সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলা!মোবাইল- ক্যামেরা ছিনতাই, ১২ জন আহত না ফেরার দেশে চলে গেলেন কুমিল্লা সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি জসিম উদ্দিন লালমাইতে মেম্বাররা ভাতা থেকে বঞ্চিত, জবাব দিতে পারেন নাই চেয়ারম্যান, দু:খজনক বললেন ইউএনও….. পর্ব -১ সন্ত্রাসীদের হামলায় বগুড়ায় নিহত যুবদল নেতা রাহুল সরকারের পরিবারের পাশে তারেক রহমান এপেক্স ক্লাব বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের উদ্যোগে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প ও ঔষধ বিতরণ অনুষ্ঠিত

টি ব্যাগ কীভাবে এল

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ২২ জুন, ২০২৪
  • ৪২ টাইম ভিউ

চীন, জাপানে প্রথম দিকে চা ছিল মূলত ঔষধ। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্যই তা পান করত মানুষ৷ চীনের সিচুয়ান প্রদেশের লোকেরা সর্বপ্রথম চা সেদ্ধ করে ঘন লিকার করে খেতে শেখে। ১৬১০ সালে পর্তুগিজদের হাত ধরে ইউরোপে ঢুকে পড়ে চা। ১৬৫০ সালে চীন বাণিজ্যিকভাবে চায়ের উৎপাদন শুরু করে। পরে ১৭০০ সালে ব্রিটেনে জনপ্রিয়তা পায় চা। তাদের মাধ্যমেই ভারতীয় উপমহাদেশে চায়ের আগমন।

উনিশ শতকে টি ব্যাগের আগমন চায়ের জনপ্রিয়তা বাড়িয়ে দেয়। ফলে আরও সহজ হয়ে গেলো চা পান। টি ব্যাগ প্রথম কে আবিষ্কার করে, তা নিয়ে খানিকটা বিতর্ক আছে। জনপ্রিয় কিংবদন্তিগুলোর একটি হলো, ১৯০৮ সালে মার্কিন চা আমদানিকারক টমাস সুলিভান চা প্যাকেজিংয়ের ব্যয় কমানোর জন্য টিনের পাতের থেকে হালকা কিছুর সন্ধান করছিলেন। সুলিভান তাঁর চায়ের নমুনাগুলো সিল্কের তৈরি ছোট ব্যাগে প্যাকেজিং করে পাঠাতে শুরু করেন। কিছু গ্রাহক সিল্কের ব্যাগ সরাসরি গরম পানিতে দিয়ে চা তৈরি করা শুরু করে। বলা হয় এভাবেই আবিষ্কার হয় প্রথম টি ব্যাগ।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে বিজয় র‍্যালি অনুষ্ঠিত মাহিদুল ইসলাম ফরহাদ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ৩৬ জুলাই ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শাখার উদ্যোগে এক বর্ণাঢ্য বিজয় র‍্যারি অনুষ্ঠিত হয়েছে। “জুলাই জাগরণ, নব উদ্যমে বিনির্মাণ” শীর্ষক এই র‍্যালিটি আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় পৌরসভা পার্ক থেকে শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান পরিদর্শন শেষে শান্তিমোড়ে গিয়ে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর শাখার সভাপতি আব্দুল আজিজের সভাপতিত্বে এবং শহর সেক্রেটারী ইউসুফ আল গালিবের সঞ্চালনায় উক্ত বিজয় র‍্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় ফাউন্ডেশন সম্পাদক ও রাজশাহী অঞ্চল তত্ত্বাবধায়ক আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ও জামায়াতে ইসলামী চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার আমীর হাফেজ গোলাম রাব্বানী, ছাত্রশিবিরের সাবেক শহর সভাপতি এডভোকেট গোলাম মোস্তফা তোহরুল ইসলাম সোহেল, মোঃ এনায়েতুল্লাহ এবং জেলা পশ্চিমের সাবেক সভাপতি সেলিম রেজা। আরোও উপস্থিত ছিলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা পূর্ব শাখার সভাপতি সালাউদ্দিন সোহাগ, জেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি মামুনুর রশিদ, জেলা পূর্বের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ এবং জেলা পশ্চিমের সেক্রেটারি শহিদুল্লাহসহ ছাত্রশিবিরের তিন শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া বলেন, “গত বছরের এই দিনে আমরা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদকে হটাতে সক্ষম হয়েছিলাম। এই আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল বৈষম্য, চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি মুক্ত একটি বাংলাদেশ গঠন করা। কিন্তু এক বছর পরেও আমরা দেখছি, সেই লক্ষ্য বাস্তবায়িত হয়নি। বরং ‘জুলাই যোদ্ধার’ মেয়ে ধর্ষণের শিকার হচ্ছে, নিজেদের মধ্যেই সংঘর্ষে কর্মী নিহত হচ্ছে।” তিনি বলেন, “যারা জীবন দিয়ে এই দেশের ফ্যাসিবাদ মুক্তির পথ সুগম করেছিলেন, তাদের যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি। এখনো অনেকেই খুনি হাসিনাকে খুনি বলতে দ্বিধা করে। সরকারের বিভিন্ন পদে এখনো আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের লোকজন রয়েছে।” আসাদুজ্জামান ভূঁইয়া আরও বলেন, “আসাদুল্লাহ তুহিন হত্যার বিচার আজও হয়নি। বিচারকের রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব এ বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই—আপনারা যদি ন্যায়বিচার নিশ্চিত না করেন, তাহলে আমরা আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।” তিনি উল্লেখ করেন, “জুলাই সনদ কোনো রাজনৈতিক দলের সম্পত্তি নয়। এটি জাতির ঐতিহাসিক দলিল। এই সনদে সকল স্তরের ‘জুলাই ভূমিকা’ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।”

Categories

© All rights reserved 2024 সংবাদ সারাদেশ